ঢাকা | শুক্রবার
২৭শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
১২ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চৌকস প্রশাসনের অগ্রগতিতে ইবি শিক্ষক সমিতির প্রশংসা

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) বর্তমান প্রশাসনের চার বছরের মেয়াদ আগামী ২০ আগস্ট পূর্ণ হতে যাচ্ছে। বর্তমান প্রশাসনের সার্বিক কর্মকান্ডে সন্তুষ্টু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. কাজী আখতার হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।
গত ২৯ জুন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. কাজী আখতার হোসেনের সভাপতিত্বে অনলাইনে কার্যনির্বাহী পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত ও অনুমোদিত প্রস্তাব অনুযায়ী এ ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বর্তমান প্রশাসনের মেয়াদকালে প্রশাসনিক, একাডেমিক স্তর থেকে শুরু করে আর্থিক ও অবকাঠামোগত পর্যায়ে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা হয়েছে। এসময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতিবাচক পরিচিতির পরিবর্তে ইতিবাচক ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং আঞ্চলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে উন্নীত হয়েছে।

বিগত ৪ বছরে একটি সুদক্ষ নেতৃত্বের অধীনে প্রশংসাযোগ্য কৃতিত্বের সঙ্গে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত হয়েছে। এই মেয়াদকালে প্রশাসনিক-একাডেমিক স্তর থেকে শুরু করে আর্থিক ও অবকাঠামোগত পর্যায়ে শৃঙ্খলাপ্রতিষ্ঠাসহ যে অভূতপূর্ব উন্নতি সাধিত হয়েছে, তার জন্য কর্তৃপক্ষ সাধুবাদ লাভের যোগ্য। এ সময় বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের নেতিবাচক পরিচিতির পরিবর্তে একটি ইতিবাচক ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠত হয়েছে এবং একটি আঞ্চলিক বিশ্ববিদ্যালয় উন্নীত হয়েছে আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। এই সকল অর্জনের মাধ্যমে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারকে মর্যাদাঋদ্ধ করার জন্য ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির পক্ষ থেকে বর্তমান প্রশাসনকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানানো হয়।বর্তামানে বিশ্ববিদ্যালয়ের যে শিক্ষাসহ সার্বিক পরিবেশ বিরজমান রয়েছে তা যেন অব্যাহত থাকে এ বিষয়ে সজাগ দৃষ্টিপাতের জন্য সংশ্লিষ্ট সকল মহলকে শিক্ষক সমিতি অনুরোধ জানায়।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ২১ আগস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২তম উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন অধ্যাপক ড. মোঃ হারুন উর রশিদ আসকারী এবং কোষাধ্যক্ষ হিসাবে দায়িত্ব পান অধ্যাপক ড. সেলিম তোহা। দ্বিতীয় মেয়াদে উপ-উপাচার্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন অধ্যাপক ড. মোঃ শাহিনুর রহমান।

আনন্দবাজার/এফআইবি

সংবাদটি শেয়ার করুন