ঢাকা | সোমবার
১৪ই অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
২৯শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হার্ভার্ডে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশি তিন তরুণ

যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত ‘হার্ভার্ড ন্যাশনাল মডেল ইউনাইটেড নেশনস-২০২০’-এ সোশ্যাল ভেঞ্চার চ্যালেঞ্জ (এসভিসি) প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের প্রজেক্ট ‘কিউর’কে বিজয়ী হিসেবে রেজুলেশন প্রজেক্টের ফেলোশিপ সম্মাননা প্রদান করা হয়। এবং প্রজেক্টটি বিশ্বসেরা বিবেচনায় রেখে এটিকে প্রকৃত রূপ দেওয়ার জন্য সার্বিক সহযোগিতা প্রদানে প্রতিশ্রুতি প্রদান করা হয়।

‘হার্ভার্ড ন্যাশনাল মডেল ইউনাইটেড নেশনস-২০২০’-এ সোশ্যাল ভেঞ্চার চ্যালেঞ্জ (এসভিসি) প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় বাংলাদেশি তরুণ মাহামুদুল হাসান তন্ময় (ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, আইইউবি), সাদমান সাকিব (ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, আইইউটি), রিদওয়ানুল আরেফিন অর্ণবের (বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস, বিইউপি) গড়া প্রজেক্ট ‘কিউর’। প্রজেক্ট কিউরের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাহামুদুল হাসান তন্ময়। বিশ্বের সেরা হিসেবে তারা নাম লিখিয়ে নেন।

‘কিউর’ বাংলাদেশি তিন তরুণের গড়া একটি সফটওয়্যার প্রজেক্ট। তারা কিউরের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবার বিপ্লব ঘটানোর স্বপ্ন দেখে। তারা মনে করে ডিজিটাল এই যুগে স্বাস্থ্যসেবায় এখনও ডিজিটালাইজেশনের তেমন ছোঁয়া পায়নি। ভাবনার শুরু সেখান থেকেই এবং এই ভাবনা থেকেই শুরু প্রজেক্ট কিউর। কিউর অ্যাপে চিকিৎসক ও রোগীর জন্য থাকছে ‘চ্যাটিং অপশন’। রোগী তার সমস্যাগুলো বলতে পারবেন, চিকিৎসক সে অনুযায়ী পরামর্শ দেবেন। প্রয়োজনে তিনি তার চেম্বারে দেখা করতে বলবেন। অনলাইনের মাধ্যমেই পেমেন্ট করা যাবে। চ্যাটের সঙ্গে ছবি ও ভিডিও পাঠানোর ব্যবস্থা থাকছে। অ্যাপের মাধ্যমেই নিকটবর্তী ফার্মেসি ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে যোগাযোগ করা যাবে। রোগী ঘরে বসেই ওষুধ পেয়ে যাবেন।

আনন্দবাজার/ টি এস পি 

 

সংবাদটি শেয়ার করুন