ঢাকা | সোমবার
২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সেরা কোম্পানি মাইক্রোসফট, বাজে ফেসবুক

ইয়াহু ফাইন্যান্সের এ বছরের জরিপে বিশ্বের সেরা কোম্পানি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে মাইক্রোসফট আর সবচেয়ে বাজে কোম্পানি হিসেবে উঠে এসেছে ফেসবুকের নাম। এই জরিপে অংশগ্রহণ করেন এক হাজারেরও বেশি ব্যক্তি। সেন্সরশিপ, মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ইন্সটাগ্রামের প্রভাব এবং গোপনীয়তার বিষয়ে উদ্বিগ্ন এসব ব্যবহারকারী। তবে, ৩০ শতাংশ অংশগ্রহণকারীর মতে, ফেসবুক তাদের উপর মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারবে। চলতি বছর ফেসবুকের নাম পরিবর্তনের সময় কোম্পানির প্রধান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ একে নতুন সূচনা হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। অন্যদিকে এক উত্তরদাতা বলেন, ফেসবুকের নিজের অপকর্ম স্বীকার করে এর ক্ষমা চাওয়া উচিত। সেই সঙ্গে ক্ষতিপূরণ হিসেবে একটি ফাউন্ডেশন তৈরির পরামর্শও দেন তিনি। কিছু ব্যবহারকারী মেটা রিব্র্যান্ডিংকে নেতিবাচক হিসেবে নিলেও অনেকেই কোম্পানিটির সম্ভাবনার বিষয়ে আশাবাদী। ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তার বিষয়ে সারা বছর জুড়েই আলোচনায় ছিল ফেসবুক। অক্টোবরে আমেরিকার কংগ্রেসে ফেসবুকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন কোম্পানির সাবেক কর্মী ফ্রান্সেস হাউগেন। জবানবন্দিতে তিনি বলেছেন ফেসবুক কীভাবে সমাজের ক্ষতি করে সে সম্পর্কে মানুষের কাছে বারবার মিথ্যে কথা বলেছে। ফ্রান্সেস হাউগেন বলেন, ফেসবুকের প্ল্যাটফর্মগুলো যে কিশোরীদের মানসিক ক্ষতি করে, তা কোম্পানি জানত। এছাড়াও বিদ্বেষমূলক কথা ছড়ানো ঠেকানোর জন্য সফটওয়্যার ব্যবহারেও ফেসবুকের নির্বাহীরা বাধা দিয়েছে বলে জানান হাউগেন। কারণ বিদ্বেষমূলক কথা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশি চর্চা হয়। এতে প্ল্যাটফর্মটির প্রবৃদ্ধি বাড়ে।
  • জরিপে অংশ নেয় এক হাজার ব্যক্তি
  • বছর জুড়েই আলোচনায় ফেসবুক

ইয়াহু ফাইন্যান্সের এ বছরের জরিপে বিশ্বের সেরা কোম্পানি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে মাইক্রোসফট আর সবচেয়ে বাজে কোম্পানি হিসেবে উঠে এসেছে ফেসবুকের নাম। এই জরিপে অংশগ্রহণ করেন এক হাজারেরও বেশি ব্যক্তি। সেন্সরশিপ, মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ইন্সটাগ্রামের প্রভাব এবং গোপনীয়তার বিষয়ে উদ্বিগ্ন এসব ব্যবহারকারী।

তবে, ৩০ শতাংশ অংশগ্রহণকারীর মতে, ফেসবুক তাদের উপর মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে পারবে। চলতি বছর ফেসবুকের নাম পরিবর্তনের সময় কোম্পানির প্রধান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ একে নতুন সূচনা হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। অন্যদিকে এক উত্তরদাতা বলেন, ফেসবুকের নিজের অপকর্ম স্বীকার করে এর ক্ষমা চাওয়া উচিত। সেই সঙ্গে ক্ষতিপূরণ হিসেবে একটি ফাউন্ডেশন তৈরির পরামর্শও দেন তিনি। কিছু ব্যবহারকারী মেটা রিব্র্যান্ডিংকে নেতিবাচক হিসেবে নিলেও অনেকেই কোম্পানিটির সম্ভাবনার বিষয়ে আশাবাদী।

ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তার বিষয়ে সারা বছর জুড়েই আলোচনায় ছিল ফেসবুক। অক্টোবরে আমেরিকার কংগ্রেসে ফেসবুকের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেন কোম্পানির সাবেক কর্মী ফ্রান্সেস হাউগেন। জবানবন্দিতে তিনি বলেছেন ফেসবুক কীভাবে সমাজের ক্ষতি করে সে সম্পর্কে মানুষের কাছে বারবার মিথ্যে কথা বলেছে। ফ্রান্সেস হাউগেন বলেন, ফেসবুকের প্ল্যাটফর্মগুলো যে কিশোরীদের মানসিক ক্ষতি করে, তা কোম্পানি জানত। এছাড়াও বিদ্বেষমূলক কথা ছড়ানো ঠেকানোর জন্য সফটওয়্যার ব্যবহারেও ফেসবুকের নির্বাহীরা বাধা দিয়েছে বলে জানান হাউগেন। কারণ বিদ্বেষমূলক কথা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশি চর্চা হয়। এতে প্ল্যাটফর্মটির প্রবৃদ্ধি বাড়ে।

সংবাদটি শেয়ার করুন