সরকার নির্ধারিত মূল্যের বেশি অকটেন ও পেট্রোল বিক্রি করলে বিক্রেতার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপ-প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মীর মোহাম্মদ আসলাম উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এতথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, বর্তমানে দেশে অকটেন ও পেট্রোলের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে। গত ৯ নভেম্বর অকটেন ও পেট্রোলের মোট মজুত ছিল ৫৫ হাজার ৮০০শ মেট্রিক টনের অধিক। তদুপরি প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও চাহিদানুযায়ী বিপিসি’র আমদানি পরিকল্পনা/ আমদানিসূচি অনুযায়ি নভেম্বর মাসে একটি পার্সেলে প্রায় ১৯ হাজার মেট্রিক টন অকটেন ইতোমধ্যে আমদানি করা হয়েছে এবং অপর একটি পার্সেলে ২০ হাজার মেট্রিক টনের অধিক অকটেন আমদানি করা হচ্ছে।পাশাপাশি ডিসেম্বর মাসে ৬৫ হাজার মেট্রিক টনের অধিক অকটেন আমদানির আমদানিসূচি চূড়ান্ত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলিকন ভ্যালি থেকে বঙ্গবন্ধু হাইটেক সিটি
এদিকে, প্রান্তিক বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে জ্বালানি সংকট দেখা দিয়েছে’ এবং ‘অনেক ফিলিং স্টেশনে গিয়ে বাধ্য হয়ে বেশি দামে পেট্রোল ও অকটেন কিনতে হচ্ছে’ এই সব বক্তব্য ভিত্তিহীন। সরকার নির্ধারিত মূল্যের (ডিপোর ৪০ কিলোমিটারের মধ্যে অকটেন প্রতি লিটার ৮৯ টাকা এবং পেট্রোল প্রতি লিটার ৮৬ টাকা) অতিরিক্ত মূল্যে কোনক্রমেই কোন পেট্রোল পাম্প জ্বালানি তেল বিক্রয় করতে পারবে না। কেউ জ্বালানি তেলের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করলে বা সরকার নির্ধারিত মূল্যের অতিরিক্ত দামে বিক্রয় করলে সেই ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বাজার/এম.আর