দৈনিক আনন্দবাজার, ডেইলি বাংলাদেশ টুডে সহ বিভিন্ন আঞ্চলিক ও অনলাইন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর গত (১৮ফেব্রুয়ারি বিকাল ৫ ঘটিকার সময় ভোলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার আবুল বশার ও লালমোহন জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার, চরফ্যাশন জোনাল অফিসের সহকারী জেনারেল ম্যানেজার (ডি জিএম) ঘটনাস্থল পরিদর্শণে এসে ঝুঁকিপূর্ণ খুঁটি ও এলেভেন কেভির ক্যাবলটি ১মাসের মাধ্যে সরিয়ে নেওয়ার আশ্বাস দেন। কিন্তু সামান্য বাতাসেই খুঁটিটি পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে ।
এলাকাবাসী বলছেন এই খুঁটি ও এলেভেন কেভি লাইনের জন্য আমাদের এই এলাকায় যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা এবং বর্তমানে আমরা জীবন ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করতে হচ্ছে। আমরা চাচ্ছি সময় না বাড়িয়ে অতি দ্রুত গতিতে খুঁটি ও ক্যাবল গুলা সরিয়ে নেওয়ার জন্য, কারণ সামান্য বাতাসে এই এলেভেন কেভি লাইনের খুঁটিটি পড়ে গিয়ে শত মানুষের জীবন চলে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
শনিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০ টায় সরেজমিনে দেখা যায়,চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ আইচা সাব জোনাল অফিসের উত্তর পাশে রাস্তার ৬০ ফিট পশ্চিম পাশে পল্লী বিদ্যুতের এলেভেন কেভি লাইনের একটি খুঁটি যার ঘোড়ায় কোন মাটি নেই। এবং তিনটি ক্যাবল ঘরের উপর দিয়ে টানানো রয়েছে।
উল্লেখ্য,ভোলা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি অন্তর্ভুক্ত লালমোহন জোনাল অফিসের আওতায় বিগত প্রায় ১৫ বছর আগে দক্ষিণ আইচা মেইন সড়কের ৬০ফিট পশ্চিম পাশ দিয়ে সাধারণ মানুষের জমিজমা নষ্ট করে ঘরের উপর দিয়ে বিদ্যুতের এলেভেন কেভির তিনটি ক্যাবল যেন মরণ ফাঁদ পাতা হয়েছে। যা নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রচার হয়েছে।
আনন্দবাজার/শাহী/তুহিন