আমদানি-রফতানি স্বাভাবিক থাকলেও বিগত বছর গুলোতে হিলি স্থলবন্দরে রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। তবে চলতি অর্থ বছরের জুলাই থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত প্রথম ৭ মাসে লক্ষ্য মাত্রার ১১কোটি ৮৪ লাখ ৩২ হাজার টাকা বেশী রাজস্ব আয় করেছে হিলি কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। রাজস্ব আদায়ের এই সফলতাকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখছেন বন্দরের ব্যবসায়ীরা।
করোনার কারনে দীর্ঘ সময় বন্ধ থাকার পর গেলো বছর ৮ই জুন থেকে আমদানি রফতানি পুনরায় শুরু হয়। বন্দরের রাস্তাঘাট খানাখন্দে ভরা, প্রথম দিকে সিমিত পরিসরে আমদানি-রফতানি চালু হলেও এখন তা ঢের গুনে বৃদ্ধি পেয়েছে। পাশাপাশি রফতানি থেকে বৈদেশীক মুদ্রা আয় হয়েছে ২ কোটি ২১ লক্ষ ৭৬ হাজার ২ মার্কিন ডলার।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, বন্দরটিতে অবকাঠামো আধুনিকায়ন করা হলে রাজস্ব আদায়ে পরিমান যেমন বাড়বে তেমনি প্রসার হবে এখানকার ব্যবসা-বানিজ্যের।
হিলি স্থল শুল্ক ষ্টেশন উপ-কমিশনার সাইদুল আলম জানান, গেলো ৭ মাসে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে রাজস্ব আদায় লক্ষ মাত্রা ছিলো ১৬১ কোটি ২৫ লাখ টাকা, সেখানে আয় হয়েছে ১৭৩ কোটি ৯ লক্ষ ৩২ হাজার টাকা। রাজস্ব আদায়ের এই ধারা অব্যাহত থাকলে লক্ষমাত্রর চেয়ে আরও বেশি রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হবে বলে জানান তিনি।
আনন্দবাজার/শাহী/রুবেল