প্রোটিন সমৃদ্ধ ডিমের রয়েছে নানা গুণ। ডিম সাধারণত রান্না, ভাজি, সিদ্ধ কিংবা অর্ধ সিদ্ধ করে খাওয়া হয়। তবে পুষ্টিগুণ পরিপূর্ণ পেতে পূর্ণমাত্রায় সিদ্ধ করে ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।
খাদ্যাভাস ঠিক রাখতে কোন বয়সে কয়টি ডিম খাওয়া উচিত সে পরামর্শ দিয়েছেন ডায়াটেশিয়ানরা-
ডায়াটেশিয়ানদের মতে, যাদের উচ্চ রক্তচাপ বা হৃদযন্ত্রে সমস্যা রয়েছে তাদের সপ্তাহে তিন দিন কুসুম ছাড়া ডিম খাওয়া উচিত। ৫ থেকে ১০ বছর বয়সীরা দিনে ১ টি করে ডিম খেতে পারে। তবে ওজন বেশি হলে কুসুম ছাড়া ডিম খেতে হবে। ১০ থেকে ১৫ বছর বয়সীদের দুটি ডিম খেতে দেওয়া যেতে পারে। তবে একটি কুসুম ছাড়া খাওয়া উত্তম।
২০ থেকে ৩০ বছর বছর বয়সীরা ৩ থেকে ৪ টি ডিম খেতে পারেন। তবে প্রোটিন সমৃদ্ধ অন্য কোনো খাবার বেশি খেলে ডিম খাওয়া ঠিক হবে না। ৩০ থেকে ৪০ বয়সীরা দৈনিক দুটির বেশি ডিম খাবেন না। খেলেও কুসুম ছাড়া খাওয়া উত্তম। এমনকি ৪০ থেকে ৫০ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য।
তবে ৫০ থেকে ৬০ বছর বা তার উর্ধ্বে লোকদের ক্ষেত্রে কুসুম ছাড়া ১ টি ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন ডায়াটেশিয়ানরা।
সূত্র: জিনিউজ
আনন্দবাজার/শহক