ঢাকা | শনিবার
২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কমেছে আলু-পেঁয়াজের দাম, বাড়তি চাল-সয়াবিন

সপ্তাহের ব্যবধানে কমেছে নতুন আলুর দাম। কেজিতে কমেছে ১০-১৫ টাকা। কিছুটা স্বস্তি মিলেছে পেঁয়াজের দামেও। এখন প্রতি কেজি মুড়িকাটা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪২ টাকায়। দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬৫-৭০ টাকায়। তবে বাড়তি চাল ও খোলা সয়াবিনের দাম।

আলুর দাম কমা প্রসঙ্গে বিক্রেতারা বলছেন, আলুর সরবরাহ বাড়ায় দাম কমতে শুরু করছে। সামনে আরও কমবে দাম।

আজ শুক্রবার রাজধানীর কাওরান বাজারে প্রতি কেজি নতুন আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪২ টাকা। শান্তিনগর বাজারে একই আলু বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকায়।

নতুন আলুর দাম কমলেও আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে পুরোনো আলু। পাইকারিতে এখনও পুরোনো আলুর দাম ৪০-৪২ টাকা কেজি। খুচরা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৪৫-৪৬ টাকায়।

কিছুটা স্বস্তি মিলছে বাজারে আগাম আসা পেঁয়াজের (মুড়িকাটা) দামেও। কাওরান বাজারের একজন পাইকারি পেঁয়াজ বিক্রেতা জানান, কয়েক দিন ধরে বাজারে মুড়িকাটা পেঁয়াজের সরবরাহ ভালো। প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০-৪২ টাকায়। পুরোনো দেশি পেঁয়াজের দাম তুলনামূলক কম। পাইকারি বাজারে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা কেজি। খুচরা পর্যায়ে তা ৬৫-৭০ টাকা। পাড়া-মহল্লার দোকানিরা কেউ কেউ ৭৫ টাকা পর্যন্ত নিচ্ছেন।

গত কয়েক দিনে আরেক দফা বেড়েছে সব ধরনের চালের দাম। কাওরান বাজারের একজন চালের পাইকারি বিক্রেতা জানান, মিল গেটে নাজিরশাইল চালের দাম এখন কেজিতে ৬৪ টাকা। আড়তে আসতে আসতে এর দাম হয় ৬৫ টাকা। এরপর লাভ রেখে বিক্রয়মূল্য দাঁড়ায় ৬৬ টাকা। মিনিকেট চালের দাম পাইকারিতে মানভেদে প্রতি কেজি ৬২ থেকে ৬৪ টাকা। এমনকি এই মৌসুমের চাল স্বর্ণা (মোটা চাল) মিল গেটে প্রতি কেজির দাম ৪৬ টাকা। পাইকারিতে ৪৮ টাকা। আর খুচরায় ৫০ টাকা কেজি।

চালের মতো বাড়তি রয়েছে খোলা সয়াবিন তেলের দামও। গত সপ্তাহে দাম ছিল ১১০ টাকা কেজি, যা এ সপ্তাহে হয়েছে ১১৬ টাকা।

আনন্দবাজার/টি এস পি

সংবাদটি শেয়ার করুন