বগুড়ার হাটবাজারগুলোতে বেড়েছে আমন ধানের সরবরাহ। মৌসুমের শুরুতেই ধানের ভালো দাম পাওয়ায় খুশি কৃষকরা। অধিকাংশ জমির ধানকাটা মাড়াই শেষ হওয়ায় পণ্যটির দামও কমতে শুরু করেছে।
প্রতিদিন সকাল থেকে রিকশা ভ্যান ভটভটিতে ধান নিয়ে আসেন কৃষকরা বগুড়ার দূপচাঁচিয়ার ধাপেরহাট চত্বরে। নতুন ধানের সরবরাহ বেড়েছে হাটে। আর বিক্রিও হচ্ছে বেশ ভালো দামেই। মৌসুমের শুরুতে ধানের ভালো দাম পেয়ে খুশি কৃষকরা।
মিল, চাতাল মালিকরা বলছেন, বর্তমান বাজারমূল্যে ধান কিনে সরকার নির্ধারিত মূল্যে চাল দিলে লোকসানে পড়বেন তারা। তাই চালের মূল্য পুনঃনির্ধারণের দাবি তাদের। তারা বলছেন, সরকারের ধানের দাম নির্ধারণ করছে ২৬ টাকা আর চালের কেজি ঠিক করে দিয়েছে ৩৭ টাকা।
কিন্তু বর্তমান বাজারমূল্যে ধান কিনে চাল সরবরাহ করা কঠিন হয়ে পড়বে। কারণ, হিসাব করে দেখা যাচ্ছে প্রতি মণে ২৫০ টাকা লোকসান হবে।
ধাপের হাটে মোটা জাতের ধান গুটিস্বর্ণা (মামুন) ১১শ’ টাকা, মাঝারি জাতের (রনজিত) সাড়ে ১১শ’ টাকা এবং চিকন জাতের (কাটারি) ধান বিক্রি হয় ১২শ’ থেকে সাড়ে ১২শ’ টাকা মণ দরে।
সূত্র : সময়
আনন্দবাজার/ইউএসএস