ঢাকা | শনিবার
২৩শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ,
৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শৌলজালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের তত্ত্বাবধায়নে ‘পাখি অভয়ারণ্য’ ঘোষনা

“এসো পাখির বন্ধু হই” এই প্রতিপাদ্য কে সামনে রেখে কাঠালিয়া উপজেলাধীন শৌলজালিয়া-বেতাগী খেয়াঘাট সংলগ্ন বিষখালি নদীর বুকে আনুমানিক ২৫/৩০ বছর পূর্বে জেগে উঠা নৈসর্গিক চরে কাঠালিয়া উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে শৌলজালিয়া ইউনিয়ন পরিষদের তত্ত্বাবধায়নে ‘পাখি অভয়ারণ্য’ ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষণা করেন কাঠালিয়া উপজেলার নির্বাহী অফিসার সুফল চন্দ্র গোলদার।

অভয়ারন্য ঘোষনা, সাইনবোর্ড লাগানো, মাটির হাড়ি গাছের সাথে বেঁধে পাখির নীর তৈরি করা, পাখি বসার জন্য বাঁশ বেঁধে দেয়া ছিল উল্যেখযোগ্য কাজ।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাহমুদ হোসেন রিপন সহ শৌলজালিয়া মাঃবিঃসাবেক প্রধান শিক্ষক মোঃ মনোয়ার হোসেন, হক্কোননুর দরবার শরিফের গদ্দিনশীন পীরসাহেব আলহাজ্ব মোঃমঞ্জিল মোর্শেদ, স্বাগতিক ওয়ার্ড ৭ নং এর সন্মানিত ইউপি সদস্য মোঃসামছুল আলম, ২ নং ওয়ার্ডের মোঃখবিরবউদ্দিন খান, ৩ নং ওয়ার্ডের সৈয়দ আঃকাইউম, ৬ নং ওয়ার্ডের মোঃসগির হোসেন, ৮ নং ওয়ার্ডের মোঃআঃছালাম গাজী, ৯ নং ওয়ার্ডের মোঃরিপন হাওলাদার, নাজির মোঃ মাইনুল হোসেন, শেখ রাসেল ক্রিড়া চক্র ক্লাবের সভাপতি আহম্মদুল আজম রোমেল সাধারন সম্পাদক মোঃরাসেল হাওলাদার, শৌলজালিয়া খেয়া ঘাটের ইজারাদার মোঃমাহমুদ হওলাদার সহ এলাকাবাসী।

ইউপি চেয়ারম্যান বলেন, আমি কৃতজ্ঞতা জানাই স্যারকে এই প্রথম সরকারী পর্যায়ের কোন উর্ধতম কর্মকর্তা উপজেলা প্রশাসনিক প্রধান সকলের প্রানের দাবির প্রতি সমর্থন জানিয়ে জনগনের ভালবাসায় পদার্পন করেছেন। স্যারের পদার্পন যেমন আমাদের ধন্য করেছে তেমনি শৌলজালিয়া ইউনিয়নবাসি মনে রাখবে চীরকাল। আসুন সবাই মিলে আমাদের প্রকৃতি কে সবুজ ও সুন্দর রাখি।পাখি নিধন বন্ধ করি, পাখির বন্ধু হতে হাত বাড়াই।আমি দাবি করব এই ভাসমান চরকে শেখ রাসেল ইকো পার্ক নামকরন করে পর্যটনের আওতায় অন্তর্ভুক্ত করতে।

আনন্দবাজার/শাহী/বাঁধন

সংবাদটি শেয়ার করুন