জেলা ত্রাণ ও পূনর্বাসন অধিদপ্তর থেকে বগুড়ার ১২টি উপজেলায় ২৮ হাজার ১০০ পরিবারকে ১০ কেজি করে চালসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। তার পরেও খাদ্য সহায়তা পাননি বিপুল সংখ্যক মানুষ।
সরকারি-বেসরকারিভাবে খাদ্য সহায়তা দেওয়া পরেও বগুড়ায় খাদ্য সংকটে পড়েছেন কয়েক হাজার শিশু ও নারী-পুরুষ। অনেকেই খাবারের খোঁজে জেলা প্রশাসকের দপ্তরসহ বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছেন অনেকেই।
আজও খাদ্যের জন্য অনেক নারী-পুরুষ শিশু আসেন বগুড়া জেলা প্রশাসকের দপ্তরে। বুধবার সকালে বগুড়ার ডিসি অফিসে আসেন বগুড়া শহরের মালতীনগর এলাকা মেরি খাতুন। পাঁচ জনের সংসার খাদ্য সংকটে পড়ায় তিনি খাদ্যের জন্য আসতে বাধ্য হন।
জেলা প্রশাসক বলেন, খারাপ অবস্থায় থাকা মানুষদের তালিকা করে সবাইকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে।
আনন্দবাজার/এস.কে