বিজিএমই ভবন ভাঙার কাজ শুরু হচ্ছে বুধবার। ১ কোটি ২ লাখ টাকায় ফোর স্টার এন্টারপ্রাইজ এই কাজ পেয়েছে। ভবনটি ভাঙা হবে সনাতনি পদ্ধতিতেই। এ অবস্থায় নগরবিদদের আশঙ্কা পরিবেশ দূষণের।
বিজিএমইএ ভবনকে নান্দনিক স্থাপনা হাতিরঝিলের ক্যান্সার বলা হয়। ২০১৬ সালের জুনে হাইকোর্টের পর আপিল বিভাগ সেটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেয়। আদালত নিজ খরচে সরিয়ে নিতে বলে বিজিএমইএকে। এরপর পেরিয়ে গেছে আরো সাড়ে তিন বছর।বারবার গড়িমসি করে সরে গেছে বিজিএমইএ কিন্তু এখনও ভাঙা হয়নি ভবন।
শেষ পর্যন্ত ২২ জানুয়ারি থেকেই ভবন ভাঙা শুরু হচ্ছে।হাতুড়ি দিয়েই ভাঙা হচ্ছে ভবন যেখানে ডিনামাইন দিয়ে ভাঙার কথা ছিল। ভাঙার সময় দুর্ঘটনা রোধে রাজউক ও বুয়েটের দুটি আলাদা কমিটি কাজ করবে।
নতুন বছর চলে আসলেও এখনও বিজিএমইএ ভবন ভাঙ্গার কাজ শুরু করতে পারেনি রাজউক।
রাজউক জানায়, এই মাসে কাজ শুরু করে আগামী জুলাই মাসের মধ্যে ভবন ভাঙ্গার কাজ শেষ করা হবে। এতে হাতিরঝিলের মত এলাকার পরিবেশের উন্নয়ন হবে।
আনন্দবাজার/এস.কে