ঢাকা নওয়াব পরিবারের প্রত্নতত্ব ও পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম হিরা দরিয়া-ই-নূর সোনালী ব্যাংকের ভল্টে রয়েছে কি না সে সম্পর্কে জানেন না আহসান মঞ্জিল জাদুঘর কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার ঢাকা নওয়াব ফ্যামিলি ডটকম আয়োজিত “আহসান মঞ্জিল গেট সংস্কার ও ঢাকা নওয়াব পরিবারের ভাবমুর্তি বিষয়ক আলোচনা” শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা জানান আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের কিপার ড. বি কে বণিক।
তিনি বলেন, “আমি জানি সোনালী ব্যাংকের কোষাগারে দরিয়ায়ে নূর জমা রয়েছে। আমরা এই কোষাগারটি খোলার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতার জন্য খোলা সম্ভব হয়নি।”
এজন্য তার পক্ষে দরিয়া-ই-নূর দেখার সুযোগ হয়নি বলে জানান বি কে বণিক।
তিনি নওয়াব বাড়ির বংশধরদের নওয়াব পরিবারের পক্ষ থেকে জনকল্যাণমূলক কাজ করার পাশাপাশি নওয়াবদের ইতিহাস ঐতিহ্য রক্ষার আহ্বান জানান।
স্থ্যপতি ও ইতিহাসবিদ আবু সাইদ মুসতাক আহমেদ বলেন, “নওয়াব বাড়ির মূল গেইটটি দখল হয়ে গেছে। এটি উদ্ধার করে সংস্কারের মাধ্যমে সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নিতে হবে।”
এসময় দরিয়া-ই-নূর জনসম্মুখে প্রদর্শনীর আহ্বান জানান নওয়াব পরিবারের সদস্য খাজা সাঈদ।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের ম্যধে বক্তব্য রাখেন ড. মোহাম্মদ আলমগীর, মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আবু সাইদ মোস্তাক আহমেদ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন খাজা জিয়া, খাজা আনাস এবং সোহরা নেসার মুক্তা। অনুষ্ঠান পৃষ্ঠপোষকতা করেন শাহ জাহান সিরাজ জুয়েল।
উল্লেখ্য, দরিয়া-ই-নূর আলোর নদী বা আলোর সাগর; বিশ্বের অন্যতম বড় হীরকখন্ড, যার ওজন প্রায় ১৮২ ক্যারেট (৩৬ গ্রাম)। এটির রঙ গোলাপি আভাযুক্ত, এ বৈশিষ্ট্য হীরার মধ্যে খুবই দূর্লভ।ঢাকা নওয়াব পরিবারের প্রত্নতত্ব ও পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম হিরা দরিয়া-ই-নূর সোনালী ব্যাংকের ভল্টে রয়েছে কি না সে সম্পর্কে জানেন না আহসান মঞ্জিল জাদুঘর কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার ঢাকা নওয়াব ফ্যামিলি ডটকম আয়োজিত “আহসান মঞ্জিল গেট সংস্কার ও ঢাকা নওয়াব পরিবারের ভাবমুর্তি বিষয়ক আলোচনা” শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা জানান আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের কিপার ড. বি কে বণিক।
তিনি বলেন, “আমি জানি সোনালী ব্যাংকের কোষাগারে দরিয়ায়ে নূর জমা রয়েছে। আমরা এই কোষাগারটি খোলার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতার জন্য খোলা সম্ভব হয়নি।”
এজন্য তার পক্ষে দরিয়া-ই-নূর দেখার সুযোগ হয়নি বলে জানান বি কে বণিক।
তিনি নওয়াব বাড়ির বংশধরদের নওয়াব পরিবারের পক্ষ থেকে জনকল্যাণমূলক কাজ করার পাশাপাশি নওয়াবদের ইতিহাস ঐতিহ্য রক্ষার আহ্বান জানান।
স্থ্যপতি ও ইতিহাসবিদ আবু সাইদ মুসতাক আহমেদ বলেন, “নওয়াব বাড়ির মূল গেইটটি দখল হয়ে গেছে। এটি উদ্ধার করে সংস্কারের মাধ্যমে সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নিতে হবে।”
এসময় দরিয়া-ই-নূর জনসম্মুখে প্রদর্শনীর আহ্বান জানান নওয়াব পরিবারের সদস্য খাজা সাঈদ।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের ম্যধে বক্তব্য রাখেন ড. মোহাম্মদ আলমগীর, মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আবু সাইদ মোস্তাক আহমেদ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন খাজা জিয়া, খাজা আনাস এবং সোহরা নেসার মুক্তা। অনুষ্ঠান পৃষ্ঠপোষকতা করেন শাহ জাহান সিরাজ জুয়েল।
উল্লেখ্য, দরিয়া-ই-নূর আলোর নদী বা আলোর সাগর; বিশ্বের অন্যতম বড় হীরকখন্ড, যার ওজন প্রায় ১৮২ ক্যারেট (৩৬ গ্রাম)। এটির রঙ গোলাপি আভাযুক্ত, এ বৈশিষ্ট্য হীরার মধ্যে খুবই দূর্লভ।ঢাকা নওয়াব পরিবারের প্রত্নতত্ব ও পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম হিরা দরিয়া-ই-নূর সোনালী ব্যাংকের ভল্টে রয়েছে কি না সে সম্পর্কে জানেন না আহসান মঞ্জিল জাদুঘর কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার ঢাকা নওয়াব ফ্যামিলি ডটকম আয়োজিত “আহসান মঞ্জিল গেট সংস্কার ও ঢাকা নওয়াব পরিবারের ভাবমুর্তি বিষয়ক আলোচনা” শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা জানান আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের কিপার ড. বি কে বণিক।
তিনি বলেন, “আমি জানি সোনালী ব্যাংকের কোষাগারে দরিয়ায়ে নূর জমা রয়েছে। আমরা এই কোষাগারটি খোলার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতার জন্য খোলা সম্ভব হয়নি।”
এজন্য তার পক্ষে দরিয়া-ই-নূর দেখার সুযোগ হয়নি বলে জানান বি কে বণিক।
তিনি নওয়াব বাড়ির বংশধরদের নওয়াব পরিবারের পক্ষ থেকে জনকল্যাণমূলক কাজ করার পাশাপাশি নওয়াবদের ইতিহাস ঐতিহ্য রক্ষার আহ্বান জানান।
স্থ্যপতি ও ইতিহাসবিদ আবু সাইদ মুসতাক আহমেদ বলেন, “নওয়াব বাড়ির মূল গেইটটি দখল হয়ে গেছে। এটি উদ্ধার করে সংস্কারের মাধ্যমে সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নিতে হবে।”
এসময় দরিয়া-ই-নূর জনসম্মুখে প্রদর্শনীর আহ্বান জানান নওয়াব পরিবারের সদস্য খাজা সাঈদ।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের ম্যধে বক্তব্য রাখেন ড. মোহাম্মদ আলমগীর, মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আবু সাইদ মোস্তাক আহমেদ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন খাজা জিয়া, খাজা আনাস এবং সোহরা নেসার মুক্তা। অনুষ্ঠান পৃষ্ঠপোষকতা করেন শাহ জাহান সিরাজ জুয়েল।
উল্লেখ্য, দরিয়া-ই-নূর আলোর নদী বা আলোর সাগর; বিশ্বের অন্যতম বড় হীরকখন্ড, যার ওজন প্রায় ১৮২ ক্যারেট (৩৬ গ্রাম)। এটির রঙ গোলাপি আভাযুক্ত, এ বৈশিষ্ট্য হীরার মধ্যে খুবই দূর্লভ।ঢাকা নওয়াব পরিবারের প্রত্নতত্ব ও পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম হিরা দরিয়া-ই-নূর সোনালী ব্যাংকের ভল্টে রয়েছে কি না সে সম্পর্কে জানেন না আহসান মঞ্জিল জাদুঘর কর্তৃপক্ষ।
শুক্রবার ঢাকা নওয়াব ফ্যামিলি ডটকম আয়োজিত “আহসান মঞ্জিল গেট সংস্কার ও ঢাকা নওয়াব পরিবারের ভাবমুর্তি বিষয়ক আলোচনা” শীর্ষক আলোচনা সভায় এ কথা জানান আহসান মঞ্জিল জাদুঘরের কিপার ড. বি কে বণিক।
তিনি বলেন, “আমি জানি সোনালী ব্যাংকের কোষাগারে দরিয়ায়ে নূর জমা রয়েছে। আমরা এই কোষাগারটি খোলার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু আমলাতান্ত্রিক জটিলতার জন্য খোলা সম্ভব হয়নি।”
এজন্য তার পক্ষে দরিয়া-ই-নূর দেখার সুযোগ হয়নি বলে জানান বি কে বণিক।
তিনি নওয়াব বাড়ির বংশধরদের নওয়াব পরিবারের পক্ষ থেকে জনকল্যাণমূলক কাজ করার পাশাপাশি নওয়াবদের ইতিহাস ঐতিহ্য রক্ষার আহ্বান জানান।
স্থ্যপতি ও ইতিহাসবিদ আবু সাইদ মুসতাক আহমেদ বলেন, “নওয়াব বাড়ির মূল গেইটটি দখল হয়ে গেছে। এটি উদ্ধার করে সংস্কারের মাধ্যমে সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নিতে হবে।”
এসময় দরিয়া-ই-নূর জনসম্মুখে প্রদর্শনীর আহ্বান জানান নওয়াব পরিবারের সদস্য খাজা সাঈদ।
অনুষ্ঠানে অন্যান্যের ম্যধে বক্তব্য রাখেন ড. মোহাম্মদ আলমগীর, মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, আবু সাইদ মোস্তাক আহমেদ।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন খাজা জিয়া, খাজা আনাস এবং সোহরা নেসার মুক্তা। অনুষ্ঠান পৃষ্ঠপোষকতা করেন শাহ জাহান সিরাজ জুয়েল।
উল্লেখ্য, দরিয়া-ই-নূর আলোর নদী বা আলোর সাগর; বিশ্বের অন্যতম বড় হীরকখন্ড, যার ওজন প্রায় ১৮২ ক্যারেট (৩৬ গ্রাম)। এটির রঙ গোলাপি আভাযুক্ত, এ বৈশিষ্ট্য হীরার মধ্যে খুবই দূর্লভ।