চলতি বছরের পয়লা জানুয়ারি, প্রধান সূচক ৫ হাজার ৩৮৫ পয়েন্ট নিয়ে শুরু হয়, ডিএসইর লেনদেন। উর্ধ্বমুখি প্রবণতায় মাস শেষে যা দাঁড়ায় ৫ হাজার ৮২১ পয়েন্টে। অর্থ্যাৎ ওই মাসে সূচক বাড়ে ৪৩৬ পয়েন্ট। এরপরই শুরু দরপতন।
ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল- তিন মাসের টানা দরপতনে সূচক কমে ৬১৯ পয়েন্ট। নানা তৎপরতায় পরের দুমাসে সূচক কিছুটা বাড়লেও, তা স্থায়ী হয়নি। জুলাইয়ের ফের বড় দরপতনের ধারায় ফেরে ডিএসইর সূচক। নেমে আসে ৫ হাজার পয়েন্টে। যা গেলো প্রায় তিনবছরের সর্বনিম্ন।
দেশের ইতিবাচক অর্থনৈতিক সূচকের মাঝেও কেন পুঁজিবাজারের এ নিম্নমুখিতা?? বাজার বিশ্লেষক ও অর্থনীতিবিদ আবু আহমেদ বলেছেন, অর্থবাজারে তারল্য সংকট ও সুশাসনের অভাবেই দাঁড়াতে পারছে না পুঁজিবাজার।
বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরানোর জন্য ভালো কোম্পানিকে তালিকাভুক্ত করার পরামর্শ বিশ্লেষকদের। সেইসাথে অর্থবাজারের তারল্য সংকটের সমাধানে সমন্বিত পদক্ষেপ নেয়ার পরামর্শ তাদের।
হুজুগে কিংবা অন্যের কথায় বিনিয়োগ না করারও পরামর্শ বিশ্লেষকদের।
মন্তব্য করুন